পদ্মা সেতু রচনা | স্বপ্নের পদ্মা সেতু রচনা

পদ্মা সেতু রচনা | স্বপ্নের পদ্মা সেতু রচনা

পয়েন্টসমূহঃ [ভূমিকা, নির্মাণের প্রেক্ষাপট ও ইতিহাস, সেতু নির্মাণের প্রতিবন্ধকতা ও বাংলাদেশের সক্ষমতা, পদ্মা সেতুর গঠন ও বর্ণনা, নির্মাণে ব্যায়, পদ্মা সেতুর বিশেষত্ব,পদ্মা সেতুর অর্থনৈতিক গুরুত্ব, সারা বিশ্বে পরিচিতি, সেতুর নেতিবাচক প্রভাব, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পদ্মা সেতুর ভূমিকা ও উপসংহার।]

পদ্মা সেতু রচনা | স্বপ্নের পদ্মা সেতু রচনা

    ভূমিকা

    দক্ষিণ এশিয়ার অন্তর্গত বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। অসংখ্য নদ-নদী জালের মতো ছড়িয়ে আছে এ দেশে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম দীর্ঘতম নদীগুলোর মধ্যে পদ্মা অন্যতম। এ পদ্মা ভারতে গঙ্গা নামে পরিচিত। হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে উৎপন্ন গঙ্গা নদী রাজশাহী জেলা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আর এখান থেকেই নদীটির নাম পদ্মা ধারন করেছে। এই নদী ঢাকার সাথে বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে ভাগ করেছে। যে কারণে সে অঞ্চলের মানুষদেরকে পদ্মা পার হয়ে ঢাকায় আসতে হতো। কিন্তু এর উপর সেতু নির্মিত হওয়ায় সে অঞ্চলের মানুষজন খুব সহজে রাজধানী ঢাকায় আসতে পারে এবং প্রায় ২১ টি জেলার মধ্যকার যোগাযোগ নিশ্চিত হয়।

    নির্মাণের প্রেক্ষাপট ও ইতিহাস

    পদ্মা সেতু বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষদের দীর্ঘ অনেকদিনের লালিত স্বপ্ন। তারা সরকারের কাছে বারবার দাবি জানায় সেতু নির্মাণের জন্য। তাদের কথা বিবেচনায় ১৯৯৮ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর রাজধানী ও দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা-খুলনা মহাসড়কে পদ্মা নদীর ওপর সেতু নির্মাণের জন্য ৩ হাজার ৫শত কোটি টাকা'র মতো প্রস্তাব করা হয়েছিল। সমীক্ষা যাচাই করে অবশেষে ২০০১ সালে স্থাপন করা হয়েছিল সেতুর ভিত্তিপ্রস্থর। কিন্তু পরিমিত অর্থ না থাকায় সেতু নির্মাণের ভবিষ্যত অনিশ্চয়তার মধ্যে পতিত হয়। অবশেষে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর আওয়ামী-লীগ ক্ষমতায় বসার পর পুনরায় পদ্মা সেতু প্রকল্পের যাত্রা শুরু হয়। প্রথমে কেবল সড়ক সেতু করার কথা থাকলেও তাতে ২০১১ সালে রেলপথ সংযুক্ত করা হয়।

    সেতু নির্মাণের প্রতিবন্ধকতা ও বাংলাদেশের সক্ষমতা

    পদ্মা নদীর উপর সেতু নির্মাণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর সর্বপ্রথম মেগা প্রজেক্ট ছিলো। যার কারণে বিভিন্ন সময় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়েছে উক্ত সেতু নির্মাণে। বাংলাদেশকে বিশ্বব্যাংক, এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক, জাইকা ইত্যাদি সংস্থা আর্থিক সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো। এমনকি ২০০৯ সালের পর বিশ্বব্যাংকের সাথে ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তিও হয়। কিন্তু সেতু নির্মাণে দুর্নীতির অজুহাতে ২০১২ সালে ঋণচুক্তি বাতিল করে বিশ্বব্যাংক। পাশাপাশি অন্যান্য সংস্থ্যাও সহায়তা করতে অস্বিকৃতি জানায়। যার ফলে অনেকটা অনিশ্চয়তায় পরে যায় পদ্মা সেতু প্রকল্পটি। নানান তর্ক-বিতর্ক হয় এ বিষয়ে। অবশেষে আওয়ামীলীগ সভানেত্রী ও বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের ঘোষণা দেন।

    পদ্মা সেতুর গঠন ও বর্ণনা 

    পদ্মা সেতু বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু। এ সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ২১.১ মিটার। এ সেতুটি প্রথমে একতলবিশিষ্ট করার থাকলেও ২০১১ সালে এতে রেলপথ যুক্তকরার কারণে এটি দ্বি-তলবিশিষ্ট করা হয়। অর্থাৎ এ সেতুর নিচ দিয়ে চলবে ট্রেন ও উপর দিয়ে চলবে অন্যান্য যানবাহন। সেতুটি নির্মিত হয়েছে স্টিল ও কংক্রিট দিয়ে। পদ্মা সেতুতে মোট পিলারের সংখ্যা হচ্ছে ৪২ টি। এগুলোর মাঝে ২ টি পিলার নদীর দুই পাড়ে এবং বাকি ৪০ টি পিলার নদীর মধ্যে রয়েছে। প্রত্যেকটি পিলারে রয়েছে ৬ টি করে পাইল। যার ফলে নদীর ভেতরে ৬ টি করে মোট ৪০ টি পিলারে পাইল সংখ্যা (৪০*৬=২৪০) টি। তবে মাটি জটিলতার কারণে কিছু পিলারের মধ্যে ৭ টি করেও পাইল বসানো হয়েছে। আবার সেতুর দুই পাশে অবস্থিত দুটি পিলারে ১২ টি করে মোট ২৪ টি পাইল রয়েছে। পদ্মা সেতুতে থাকা পিলারগুলোর উপর ৪১ টি স্প্যান বসানো হবে। এ সেতুর স্থায়িত্বকাল প্রায় ১০০ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে।

    নির্মাণে ব্যায়

    পদ্মা সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিলো ২০১৪ সালের ৭ই ডিসেম্বর। পদ্মা সেতুর মোট ব্যয় ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা। এরমধ্যে নদীশাসন ব্যয় ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা। এ সবটাই বাংলাদেশের নিজস্ব অর্থায়ন। নির্মাণে বিশাল অংকের টাকা ব্যায় হলেও বাংলাদেশ অনেক লাভবান হবে নানান ক্ষেত্রে। নেদারল্যান্ডসভিত্তিক এক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মতে, "পদ্মা সেতু নির্মাণের খরচের প্রতি ১ টাকার বিপরীতে ২ টাকা লাভবান হবে বাংলাদেশ।"

    পদ্মা সেতুর বিশেষত্ব

    পদ্মা সেতুর বেশ কিছু বিশেষত্ব রয়েছে যার কারণে এটি অন্যান্য সেতু থেকে আলাদা। পদ্মা সেতুর পাইলগুলো স্টিলের এবং পাইলিং করার পর এতে কনক্রিট আর বালু দিয়ে পূর্ণ করা হয়। এই স্টিলের পাইলগুলো পদ্মা নদীর মাটির ১২২ মিটার গভীরতা পর্যন্ত গেছে। আবার কিছুকিছু ক্ষেত্রে ১২৮ মিটার পর্যন্ত গেছে যা প্রায় ৪২০ ফুট। অর্থাৎ পদ্মা সেতুর প্রত্যেকটা গভীরতার দৈর্ঘ্য প্রায় ৪২ তলা দালানের মতো। আর এই পাইলগুলো মাটির নিচে প্রবেশ করানোর জন্য প্রয়োজন হ্যামার। যদি হ্যামারটি শক্তিশালী না হয় তবে পাইলগুলোকে আঘাত করার সময় তা ভেঙ্গে যেতে পারে কিংবা না ভাঙলেও তা অনেক সময়সাপেক্ষ ব্যাপার হবে। এই সময়কে বাঁচাতে ও সুন্দরভাবে কাজ করার জন্য ৩০০০ কিলোজুল ক্ষমতাসম্পন্ন হ্যামার যা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে শক্তিশালী হ্যামার ব্যবহার করা হয় যা জার্মানি থেকে অর্ডার করে আনা হয়। তাছাড়া পদ্মা নদীতে নদীর প্রবাহ ও পাড় ঠিক রাখার জন্য মাওয়া প্রান্তে প্রায় ১.৬ কিলোমিটার ও জাজিরা প্রান্তে ১২.৪ কিলোমিটার নদী শাসন করা হয়েছে। পদ্মা সেতুর অন্যতম আরেকটি বিশেষত্ব হচ্ছে এটি দ্বি-তল বিশিষ্ট যা বাংলাদেশে প্রথম। সেতুর উপরিতল দিয়ে চলবে সাধারণ যানবাহন ও নিচ দিইয়ে চলবে রেল। তাছাড়া পদ্মা সেতুতে ব্যবহৃত হয়েছে নিজ দেশীয় উপাদান অর্থাৎ সেতুতে ব্যবহৃত রড, সিমেন্ট, বালু ইত্যাদি দেশীয় পণ্য। তাছাড়া পদ্মা সেতুতে ব্যবহৃত হয়েছে ফ্রিকশান, পেন্ডুলাম, বিয়ারিং যা সেতুকে ভূমিকম্প থেকে রক্ষা করবে। এ বিয়ারিংটি হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী বিয়ারিং যা ১০,০০০ টন পর্যন্ত ভার বহন করতে পারে। এরকম প্রায় ৯৬ সেট বিয়ারিং ব্যবহার করা হয়েছে পদ্মা সেতুতে। তাছাড়া পদ্মা সেতুর পাইল লোড ক্যাপাসিটি ৮ হাজার ২০০ টন এবং প্রত্যেকটা পিলার ৫০ হাজার টনের। এসব বৈশিষ্ট্যের কারণেই পদ্মা সেতু অন্য যেকোন সেতু থেকে একদম আলাদা।

    পদ্মা সেতুর অর্থনৈতিক গুরুত্ব

    পদ্মা সেতুর অর্থনৈতিক গুরুত্ব ব্যাপক। এর ফলে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে। তাছাড়া সে অঞ্চলগুলো থেকে অতি সহজে ঢাকায় খাদ্যদ্রব্য পৌছাতে পারবে। যার ফলে সে জেলাগুলোর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সাধিত হবে ও ঢাকায় বসবাসকারী মানুষদের নিকট খাদ্যদ্রব্যের যোগান সুলভ মূল্যে সম্ভব হবে। তাছাড়া অর্থনৈতিক যেসকল ক্ষেত্রে পদ্মা সেতু ভূমিকা রাখবে-
    • যোগাযোগ ব্যবস্থায়

      এই পদ্মা সেতুর ফলে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাথে ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি সাধন হয়েছে। এখন আর ফেরির জন্য যানবাহনকে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে না। যার ফলে সময়ের অপচয় রোধ হবে ও তুলনামূলক কম খরচে এক পাড় হতে অন্য পাড়ে যেতে পারবে যানবাহন। তাছাড়া বেলযোগাযোগ এই ব্যবস্থাকে করবে আরো সহজতর ও আরামদায়ক।
    • কৃষিক্ষেত্রে

      কৃষিক্ষেত্রে পদ্মা সেতুর ভূমিকা অনেক। দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অনেক পরিমাণ কৃষিপণ্য উৎপাদিত হয়। পদ্মা সেতুর কারণে উৎপন্ন ফসল দেশের বিভিন্ন স্থানে অতি সহজেই পরিবহন করা সম্ভব। এর ফলে সে অঞ্চলের মানুষজন অনেক লাভবান হবে ও দেশের অর্থনীতিও সমৃদ্ধ হবে।
    • শিল্পক্ষেত্রে

       শিল্পপ্রতিষ্ঠান চালু রাখতে দরকার হয় প্রয়োজনীয় কাঁচামালের। পদ্মা সেতুর ফলে ওপাড় থেকে কাঁচামাল অতিসহজে ঢাক'র বিভিন্ন শিল্পকারখানায় পৌছে যাবে এবং সচল রাখবে শিল্পপ্রতিষ্ঠান। তাছাড়া এই সেতুকে কেন্দ্র করে আরো গতিশীল হবে পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং প্রতিষ্ঠিত হবে নানান শিল্পপ্রতিষ্ঠান। পদ্মা সেতু ভিশন-২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।
    • দারিদ্র বিমোচনে 

      দারিদ্র বিমোচনে পদ্মা সেতুর ভূমিকা অনেক। এর ফলে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ অতি সহজে ঢাকায় আসতে পারবে ও সেখানে নিজের কর্মসংস্থা সৃষ্টি করতে পারবে। এর ফলে একদিকে যেমন বেকারত্বের হার কমবে, অন্যদিকে মানুষ স্বাবলম্বী হতে পারবে ও দারিদ্র বিমোচন করতে পারবে।

    সারা বিশ্বে পরিচিতি

    পদ্মা সেতু সারা বিশ্বের বড় বড় সেতুগুলোর মধ্যে অন্যতম। তাছাড়া এর বেশ কিছু বিশেষত্বের কারণে অন্য যেকোন সেতু থেকে আলাদা। তাছাড়া বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশের পক্ষে নিজস্ব অর্থায়নে সেতু নির্মাণ আলাদা এক বিশেষত্ব যোগ করেছে।

    সেতুর নেতিবাচক প্রভাব

    প্রত্যেক জিনিসেরই ভালো এবং খারাপ এ দুটি দিকই থাকে। ঠিক তেমনি পদ্মা সেতুর অনেক অনেক ভালো দিক থাকলেও কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে। পদ্মা সেতুর ফলে নতুন কিছু কর্মসংস্থা সৃষ্টি হলেও লঞ্চ মালিকদের ব্যবসা অনেকটাই লোপ পাবে। যার ফলে অনেকে কর্মসংস্থান হারাবে। তাছাড়া চলাচলকারী ফেরিগুলোরও অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিবে। যদিও সেতুর পাশাপাশি ফেরি ও লঞ্চ চলাচলের ব্যবস্থা থাকবে।

    পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পদ্মা সেতুর ভূমিকা

    পদ্মা সেতুর জন্য নদী শাসনের উদ্দেশ্যে দুই পাড়কে বাধা হয়েছে। জিওব্যাগ সহ আরো বেশকিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এর ফলে নদী এলাকার চারপাশের নদীভাঙন রোধ হবে। তাছাড়া নদীর দুই পাড়ে ও সংযোগ সড়কের দুইপাশে ব্যপক হারে বৃক্ষরোপন করা হচ্ছে। ফলে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হচ্ছে। তাছাড়া পদ্মা সেতুর মধ্য দিয়ে গ্যাস, বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট ইত্যাদি সংযোগ স্থাপিত হয়েছে। গ্যাস সংযোগের ফলে জ্বলানি পোড়ানোর জন্য বৃক্ষ নিধন হ্রাস পাবে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হবে।

    উপসংহার

    পদ্মা সেতু আমাদের বাংলাদেশীদের একটি স্বপ্ন যা ২০২২ সালের ২৫ শে জুন উদ্বোধনের মাধ্যমে সত্যি হয়েছে। এ সেতুর কারণে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলে গড়ে উঠবে বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ব্যবসা-বাণিজ্যে সম্ভাবনার নতুন জোয়ার উম্নোচিত হবে। উন্নত হবে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের জীবণমান এবং অচিরেই বদলে যাবে দেশের অর্থনীতি ।
    বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ
    সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য। আশা করি রচনাটি আপনার উপকারে আসবে। আপনি যদি বিন্দুমাত্রও উপকৃত হয়ে থাকেন তাতেই আমার সফলতা, আমার প্রাপ্তি। আমি জানি, অনেকে এই রচনাটি কপি করে ইউটিউবে পাবলিশ করবেন। দয়া করে এমনটি করবেন না। কারণ একটা জিনিস লিখতে অনেক পরিমাণ শ্রম দিতে হয়। যদি ইউটিউবে ব্যবহার করেন তবে দয়া করে লিংক এড করে দিবেন এবং ক্রেডিট দিয়ে পরবর্তিতে আপনাদের জন্য নতুন কিছু নিয়ে আসার উৎসাহ প্রদান করবেন ইনশা-আল্লাহ।
    কোন ভুল-ত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। কারণ মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়।
    ধন্যবাদন্তে
    মোঃ সিহাব উদ্দিন মাহি।
    এডমিন, অনুরাগ.কম
    কেমন লাগলো রচনাটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিন আর কে কোথা থেকে? আমি ময়মনসিংহের।  

    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
    3 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
    • Anonymous
      Anonymous June 24, 2022 at 5:08 PM

      Amazing!!!

      • Md. Shihab Uddin Mahi
        Md. Shihab Uddin Mahi June 24, 2022 at 9:04 PM

        Thank you very much❤️

    • Anonymous
      Anonymous June 24, 2022 at 5:09 PM

      Amazing!!!!

    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন
    comment url